BABA MEYE Bangla Choti বাবা মেয়ের স্বপ্ন ৩ Choti

Bangla Choti

৩। এলেন

BABA MEYE Bangla Choti বাবা মেয়ের স্বপ্ন ৩

অবশেষ সেই আকাঙ্খিত দিন টি আসল। সেটা ছিল ক্রিসমাসের আগের
শুক্রবার ,আমার আদরের মেয়েকে আনার জন্য এয়ারপোর্টে যাত্রা
করলাম। আমার আদরের মেয়ে দুই সপ্তাহ থাকার জন্য আমার এখানে আসবে
তাই মনটা খুবই উৎফুল্ল। বাড়ি আসার পর তার পুরনো বন্ধুরা সবাই
দেখা করতে আসবে এবং এই সুযোগে নানা রকমের হট মেয়েদের দেখার সুযোগ
হবে।

এয়ার পোর্টে এসে চারদিকে খুজতে লাগলাম, আমার নিজের মেয়েকে দেখার
জন্য অস্থির হয়ে গেলাম, আমি জানি আমার এই চাওয়াটা ভাল নয়।
কিন্তু আমি কি করে নিজেকে নিয়ন্ত্রন করি? আমি ভাবতে থাকি এসলে
এখন হয়তো আগের চেয়ে বেশি সেক্সি মহিলা হয়েছে। এয়ার পোর্টে
এসেই এই চিন্তা আরো মাথা চাড়া দিয়ে উঠল আমি কিছুটা উত্তজনা
অনুভব করতে থাকি। আমি চেষ্টা করি অন্য চিন্তায় মন দিতে, লনে ঘাস
কাটা, শীতে তুষার পরিস্কার করা ইত্যাদি কিন্তু তবু আমার প্যান্টের
ভেতরে একটা টান অনুভব করি। আমি নিয়ন্ত্রন করতে চেষ্টা করি কিন্তু
খুব একটা কাজ হয় না।

আমার মেয়ের চিন্তাই মাথায় আসতে থাকে। গত বসন্তে আমার মেয়ে যখন
গ্রাজুয়েশান করে আসে সেই কথা মনে আসে। এসলে তার স্কুলের অন্য সব
মেয়েদের থেকে একটু বেশিই বেড়ে উঠেছে। একদিন লন্ড্রিতে জামা
কাপড় দেয়ার সময় আমার আগ্রহ হল তার ব্রা এর সাইজটা দেখতে,। আমি
তার ব্রাটা হাতে নিয়ে যখন ট্যাগটা দেখলাম, এটা ৩৬সি। আমি মেয়ের
ব্রাটা নাকের কাছে নিয়ে গ্রান নিলাম এবং এই গন্ধ আমাকে অভিভুত
করল।

তার গ্রাজুয়েশনের দিন যখন আসল, আমি সেদিন সকালে এমন কিছু দেখলাম
যা চিন্তাও করতে পারিনি, এটা কোন বাবারই হয়তো তার মেয়েকে এভাবে
দেখা উচিত নয়।আমি আসলে ব্যপারটা এভাবে ভাবতে চাইনি কিন্তু নিজের
অজান্তেই এই চিন্তা চলে এসেছে। আমি সকালে যখন বিছানায় শুয়ে আছি
হঠাৎ আমার চোখ গেল আয়নার দিকে। তার বিপরীতেই মেয়ের রুম। আমি
নিজের চোখে বিশ্বাস করতে পারি নাই। আয়নাতে আমার মেয়ের রুমের সব
কিছুই স্পষ্ট দেখতে পাচ্ছি। আমি যা দেখলাম তাতে আমার প্যান্টের
নিচে তাবু হয়ে গেল এবং আমার নিশ্বাস বন্ধ হবার উপক্রম। আমি
দেখলাম আমার নিজের মেয়ে তার বিছানায় শুয়ে আছে সম্পুর্ণ নেংটা
হয়ে। সে বিছানাতে বসে তার ডান পাটা প্রসারিত করে দিল। তার এই
ভঙ্গির কারনে আমার মেয়ে তার গুদটা সম্পুর্ণ ভাবে আমাকে দেখার
সুযোগ করে দিল। এক সময় তার দুটি পাই বিছানা থেকে ঝুলিয়ে দিল ,
আর তার শরীরে উপর থেকে স্ফিত গুদটা এবার স্পষ্ট দেখা যাচ্ছে। একটু
পরে সে একটা সাদা নাইলনের জামা থাই বেয়ে উপরে তুলে দিল। আমি
বিশ্বাস করতে পারছিনা যে আমার ১৮ বছরের মেয়ে এত সেক্সি নাইলন
পড়তে পারে। আমার নিজের নেংটা মেয়েকে দেখতে দেখতে আমি অনুভব করছি
যে বক্সারের ভেতর থেকে বাড়াটে বেড়িয়ে আসছে। এখন হাত দিয়ে আমার
বাড়াটা খেছে চলেছি আর আমার নিজের মেয়ের নেংটা দেহটা দেখছি।
মেয়ের দুধ ,পাছা ,উরু এমন কি তার পায়ের গোড়ালি পর্যন্ত আমাকে
মুদ্ধ করেছে। এবার সে দাঁড়িয়ে তার পায়ের মোজা পরে নিল। এবার সে
তার ড্রয়ারের কাছে গিয়ে এক জোড়া পেন্টি বের করল। দেখতে পেলাম
সে পেন্টিটা তার কোমড়ের কাছে ধরে মিলিয়ে দেখছে। আমি দেখতে
পাচ্ছি আমার মেয়ে এবার তার সুন্দর উরোর উপর দিয়ে পেন্টিতে তার
গুদটা ঢেকে দিচ্ছে। মেয়ে পেন্টি পড়তে পড়তে আমি শেষ বারের মতো
তার সুঢৌল পাছাটা শেষ বারের মতো দেখে নিলাম। বিষ্ময়ের ব্যপার আমি
দেখতে পাচ্ছি প্যান্টি পড়ার পরেও তার সম্পদ গুলো আমার চুখের
সামনে ভাসছে। বিশেষ করে তার পাছাটা।

” হায় ঈশ্বর” আমি কোন ভাবেই বিশ্বাস করতে পারছিলাম না যে আমার
মেয়ে এখন আমার চুখের সামনে টং (পাতলা ছোট ব্রা পেন্টি
বিশেষ)পড়ছে। এটা দেখে আমার শরীরে আগুন ধরে গেল আমি আমার বাড়াটা
হাত দিয়ে ধরে পাম্প করতে লাগলাম। সে তার টং এর সাথে মিলিয়ে
ফতুয়া পড়ল, আমি দেখতে দেখতে বাড়া খেচা বাড়িয়ে দিলাম, আমার
বীর্যপাত হওয়ার উপক্রম। আমি আরো গতি বাড়িয়ে যতটা সম্ভব জোড়ে
জোড়ে বাড়া খেচে বীর্য বের করে শান্ত হলাম। দ্রুত টিস্যু দিয়ে
সব মুছে পরিস্কার করে নিই। এবার আয়নার দিকে তাকিয়ে দেখি মেয়ে
এবার মাথা গলিয়ে গাউন পড়ছে। আমি যে বিশ্বাসই করতে পারছি না যে
আমার মেয়ে তার গ্রাজুয়েশান অনুষ্ঠানে ভেতরে ব্রা না পড়ে যেতে
পারে। আমি দ্রুত বাড়াটা মুঝে পেন্টের ভেতরে ভরে জিপার লাগিয়ে
টিস্যুটা ঝুড়িতে ফেলে দিলাম। মহুর্তের মধ্যে আমি বের হওয়ার জন্য
তৈরী হয়ে গেলাম। আমার মেয়ে আমার রুমের দিকেই আসল তার মাথায়
অনুষ্ঠানের কেপ এবং গায়ে ঐ কাল রঙ্গের গাউন এসেই বলল “আমি রেডি
বাবা “।

আজ যখন আমি এয়ারপোর্টে যাচ্ছি তো সেই কথা মনে হওয়ায় আমার বাড়া
শক্ত হয়ে উঠে। আমি অনেক চেষ্টা করছি অন্য কিছু নিয়ে ভাবতে যাতে
যাতে বাড়ার ফেদায় আমার প্যান্ট ভিজে না যায়। অবশেষে আমি আমার
প্রবল শক্তি দিয়ে আমার শরীররের নিয়ন্ত্রন নিলাম। আমি এবার এয়ার
পোর্টের নির্দেশনা মতো ঢুকে গেলাম। আমি তাকিয়ে আছি কিন্তু কোন
প্লেন তো নামতে দেখছি না, হাতের ঘড়িতে তাকিয়ে দেখি আমি একটু
আগেই চলে এসেছি।